গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আপনারা কি গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনাদের জন্য। আজকে আমরা আলোচনা করব গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা এবং গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা হলে কেন হয়, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা বাংলাদেশ, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা এ সম্পর্কে। 

গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা সর্বশেষ আপডেট নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের আজকের এই পোস্টটি পড়ে জেনে নিন গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা তার সব কিছু, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা কেন বলবো, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা বলার কারণ, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতার মাধ্যমে কীভাবে সবার মন জয় করা যাইগর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী এ সম্পর্কে।

কবি পরিচিতিঃ গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৮ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১) (২৫ বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২ শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় ভূষিত করা হয়।

রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তাঁর জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তাঁর সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত। এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তাঁর শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তাঁর "অভিলাষ" কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা।

১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান। ১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তাঁর বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন।[২৩] ১৯০২ সালে তাঁর পত্নীবিয়োগ হয়। 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইট উপাধিতে ভূষিত করেন। কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন। ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন। ১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তাঁর মৃত্যু হয়।

গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী

          **রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর**

গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী,

              আমার মুখে তোমার নাম কি সাজে।

       যখন সবাই উপহাসে তখন ভাবি আমি

              আমার কণ্ঠে তোমার নাম কি বাজে।

                    তোমা হতে অনেক দূরে থাকি

                    সে যেন মোর জানতে না রয় বাকি,

       নামগানের এই ছদ্মবেশে দিই পরিচয় পাছে

              মনে মনে মরি যে সেই লাজে।

 

       অহংকারের মিথ্যা হতে বাঁচাও দয়া করে

              রাখো আমায় যেথা আমার স্থান।

       আর-সকলের দৃষ্টি হতে সরিয়ে দিয়ে মোরে

              করো তোমার নত নয়ন দান।

                    আমার পূজা দয়া পাবার তরে,

                    মান যেন সে না পায় করো ঘরে,

       নিত্য তোমায় ডাকি আমি ধুলার 'পরে বসে

              নিত্যনূতন অপরাধের মাঝে।

ইতি কথাঃ গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা

গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের পুরো পোস্ট পড়ন। গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা সবার আগে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা জানতে হলে আমাদের পুরো আর্টিকেল টি ভাল ভাবে পড়ন, আশা করছি সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

আজ আর নয়, গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা এ বিষয়ে যদি আপনার কোন কিছু জানার থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আশা করছি আমরা আপনার উত্তর টি দিয়ে দিব। তাহলে আমাদের আজকের এই গর্ব করে নিই নে ও নাম, জান অন্তর্যামী কবিতা পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনাদের ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল আমাদের পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন, ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন